Mbdjobs

Mbdjobs is a Bengali educational website for Students,bd jobs seeker.best jobs preparation website.

২৩/০৩/২০২৪

মান মন্দির কী ও মান মন্দিরের রহস্য

৩/২৩/২০২৪

 মান মন্দির কী 

আমরা বই-পুস্তকে পড়েছি গ্রিনিচ মান মন্দির বা সময় থেকে বাংলাদেশ সময় +৬ ধরা হয়। প্রথমে জেনে নেয়া যাক মান মন্দির আসলে কী?

মান মন্দির হলো আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ গবেষণাগার যেখানে  পৃথিবী,  মহাকাশ, জ্যোতির্বিজ্ঞান,  জলবায়ু ও ভূতত্ত্ব নিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হয়।যেমন গ্রিনিচ মান মন্দির। গ্রিনিচ মান মন্দির হলো আন্তর্জাতিক মান মন্দির। যেটা লন্ডনের গ্রিনিচ পার্কের চূড়ায় অবস্থিত।১৬৭৫ সালে ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় চার্লস  এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।১৮৮৪ সালে এক আলোচনার মাধ্যমে স্থির হয় যে গ্রিনিচ মান মন্দিরের উপর দিয়ে যে রেখা অতিক্রম করেছে সেটাই হবে মূল দ্রাঘিমারেখা  মূল মধ্যরেখা।কারণ হলো। এই মান মন্দিরেরর দ্রাঘিমগত মান O অর্থাৎ এর উপর মূলমধ্যরেখা গেছে ৷ ফলে দিক নির্ণয়ে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও স্থান। কারণ মূল মেডিট্রেরিয়ান এর মধ্য দিয়ে চলে গেছে।


মান মন্দির কী ও মান মন্দিরের রহস্য


২২/০৩/২০২৪

আব্বাসীয়া খেলাফতের সবচেয়ে বড় ইসলামিক লাইব্রেরী

৩/২২/২০২৪

 পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ইসলামিক লাইব্রেরী 


পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ইসলামিক লাইব্রেরীটি  ছিল বাগদাদে।আব্বাসিয়া খেলাফতের সময় খলিফা হারুনুর রশিদ  বায়তুল হিকমা নামের এই লাইব্রেরিটি প্রতিষ্ঠা করেন।এটাকে ইসলামি স্বর্ণযুগের একটি প্রধান বুদ্ধিবৃত্তিক কেন্দ্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বাইতুল হিকমাহ খলিফা হারুনুর রশিদের পুত্র আল মামুন (শাসনকাল ৮১৩-৮৩৩ খ্রিষ্টাব্দ) এর সময় তা সর্বোচ্চ চূড়ায় পৌছায়। জ্ঞানের আদানপ্রদানের জন্য আল মামুন অনেক জ্ঞানীগুণী ব্যক্তিকে বাইতুল হিকমাহতে নিয়ে আসতেন। ৯ম থেকে ১৩ শতক পর্যন্ত পার্শিয়ান ও ইউরোপ থেকে অসংখ্য পণ্ডিত ব্যক্তি এই গবেষণা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত ছিলেন। আরবিতে গ্রন্থ অনুবাদ ও সংরক্ষণের পাশাপাশি পণ্ডিতরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ  অবদান রাখেন।মোঙ্গলদের বাগদাদ অবরোধের সময় বাগদাদ শহরের সাথে সাথে   এই গ্রন্থাগারটিও ধ্বংস হয়ে যায়। বিখ্যাত মুসলিম পন্ডিত নাসিরুদ্দিন আল তুসি লক্ষ লক্ষ বইয়ের মধ্যে প্রায় ৪০,০০০ এর মত পান্ডুলিপি রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছিলেন।


আব্বাসীয়া খেলাফতের সবচেয়ে বড় ইসলামিক লাইব্রেরী
মুসলিম পন্ডিতগণ


১৯/০৩/২০২৪

Copyright free beautiful Bengali women pic

৩/১৯/২০২৪

 Copyright free Bangladeshi Women images

Hello, My friends here you will find most beautiful Bengali woman pic Below for any purpose. You may  use  all of these copyright free images for your YouTube of Facebook content without permission. All these images created by graphics. 

Copyright free beautiful  Bengali women pic
Beautiful women wearing sari. 


Hot desi village Girls
Modern Bangladeshi girls fashion 2024



Bd village girls



Here your queries 

Bengali Women wearing sari

Bangladeshi village girls 

Copyright free images 2024

Beautiful Bengali woman pic.

Sari model pic 2024

Bd girls pic copyright free 

Red sari wearing beautiful Bengali girls
Red sari












১৪/০২/২০২৪

শরৎচন্দ্রের পথের দাবী বইটি যেভাবে নিষিদ্ধ হলো

২/১৪/২০২৪

পথের দাবীর ইতিহাস 


 শরৎচন্দ্রের লেখা পথের দাবী বইটি ইংরেজ সরকার কর্তৃক  নিষিদ্ধ হয়। পথের দাবী ধারাবাহিক ভাবে বঙ্গবাণী পত্রিকায় বের হত। । ১৯২৬ সালের ১১ ডিসেম্বর এডভোকেট জেনারেল ব্রজেন্দ্রনাথ মিত্র মত দেন যে পথের দাবী দেশদ্রোহকর লেখা। ১৯২৭ এর ৪ জানুয়ারি প্রকাশিত গেজেটে পথের দাবী নিষিদ্ধ হয়। দেশ জুড়ে এই নিষিদ্ধকরণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ধ্বনিত হয়েছিল।শরৎচন্দ্র অনেক অনুনয়, বিনয় ও জনমত তৈরি করে তাতে লাভ হয় নি। শোনা যায় শরৎচন্দ্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে অনুরোধ করেছিলেন বইটার নিষেধাক্কা তুলে নিতে সুপারিশ করার জন্য।তাতে লাভ হয় নি।রবীন্দ্রনাথের ভূমিকা কি ছিল তা অস্পষ্ট। তখন অবিভক্ত বাংলার মূখ্যমন্ত্রী ছিলেন শেরে বাংলা একে ফজলুল হক। ১৯৩৯ সালের ১৬ জানুয়ারি লেখক শরৎচন্দ্রের মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়। বইটির উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলের নেয়ার জন্য অতুল চন্দ্র গুপ্ত দাবী তোলেন৷ ফজলুল হকের শাসনকালে বইটির উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়।এবং দ্বিতীয় সংস্করণ ছাপানো হয়। উপমহাদেশে বই নিষিদ্ধ নতুন কিছু নয়। সবচেয়ে বেশি বই নিষিদ্ধ হয়েছে প্রিয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের।

কাজী নজরুল ইসলামের  যুগবাণী, ভাঙার গান, বিষের বাঁশি, চন্দ্রবিন্দু বইগুলো নিষিদ্ধ হয়। 





মহাবিশ্বের যে গ্রহে হীরার বৃষ্টি হয়।

২/১৪/২০২৪

 

ডায়মন্ড বৃষ্টি

১৯৮১ সালে মার্কিন পদার্থবিদ মারভিন  রস প্রথম ধারণা করেন সূর্যের সবচেয়ে দূরের দুটি গ্রহ নেপচুন ও ইউরেনাসে হীরক বৃষ্টি হতে পারে। মারভিন রসের এই ধারণাটি ২০২০ সালে স্ট্যানফোর্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষকদল প্রমাণ করেন যে ঐ দু'টি গ্রহে হীরক বৃষ্টি হয়। পরীক্ষাটি প্রমাণ করতে গবেষকদল নেপচুনের মত পরিবেশ তৈরি করেন গবেষণাগারে।তারা তরল হাইড্রোকার্বন পলিস্টাইরিনকে প্রচন্ডভাবে উত্তপ্ত করে এবং চাপ প্রয়োগ করতে থাকে।সাথে লেজার রশ্মির মাধ্যমে শকওয়েভ প্রেরণ করেন।এর ফলে তারা দেখতে পেলেন পলিস্টাইরিন যৌগটি ভেঙে তার মৌলগুলো বের হয়ে আসছে।যার ফলে সৃষ্টি হচ্ছে কার্বন ও হাইড্রোজেন পরমাণু। আর কার্বন পরমাণুগুলো সৃষ্ট চাপের কারণে একত্রিত হয়ে সৃষ্টি করছে তরল হীরা।আমরা জানি ভূগর্ভে কার্বন প্রচন্ড তাপ ও চাপে হীরকখণ্ডে পরিনত। বহুরূপী কার্বনের আরেকরুপ হলো হীরক।তাই বলা যায় পৃথিবী থেকে ৪৩০ কোটি কিলোমিটার দূরের নেপচুন ও ২৭০ কোটি কিলোমিটার দূরের ইউরেনাসে হীরা বৃষ্টি হয়।খালি চোখে এই দুই গ্রহকে দেখা যায় না।


বিস্তারিত ভিডিওতে




দিনের সময় বাড়ছে যে কারণে

২/১৪/২০২৪

 পৃথিবীর গতি কমছে কেন 

৪৬০ কোটি বছর পূর্বে যখন পৃথিবী সৃষ্টি হয় তখন মাত্র ৬ ঘন্টায় একদিন সম্পন্ন হতো।আমরা জানি যে পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে প্রদক্ষিণ করছে। এবং সাথে নিজ অক্ষের চারিদিকে ঘুরছে।পৃথিবী তার নিজ অক্ষে একবার ঘূর্ণন সম্পূর্ণ করতে এখন ২৪ ঘন্টা সময় নেয়। কিন্তু আজ থেকে   ৪৬০ কোটি বছর পূর্বে যখন পৃথিবী সৃষ্টি হয় তখন মাত্র ৬ ঘন্টায় একদিন সম্পন্ন হতো।আর ৬ কোটি বছর পূর্বে  প্রায় ২১ ঘন্টায়  একদিন সম্পন্ন হতো। বৃদ্ধি পেতে পেত এখন তা ২৪ ঘন্টায় এসে পৌঁছেছে।এবং এখনো দিনের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রতি একশ বছরে ১.৭ মিলিসেকেন্ড বৃদ্ধি হচ্ছে।অর্থাৎ পৃথিবীর নিজ অক্ষে ঘূর্ণন গতি প্রতি ১০০ বছরে ১.৭ সেকেন্ড  হারে কমছে।কিন্তু কেন? সৃষ্টির শুরুতে চাঁদ বর্তমান দূরত্ব থেকে প্রায় ১৭ গুন কাছে ছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে চাঁদ পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে।
প্রতি বছর চাঁদ পৃথিবী থেকে ১ দশমিক ৪৯ ইঞ্চি করে দূরে সরছে। ফলে পৃথিবীর কৌণিক গতিবেগ কমছে।আর এই কৌণিক গতিবেগের কারণে পৃথিবীর ঘূর্ণন গতিও কমছে।আরো সহজ করে বললে চাঁদের মৃদু মাধ্যাকর্ষণের কারণে পৃথিবীতে সমুদ্রে জোয়ার ভাঁটা হয়।পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি  ও ঘূর্ণন গতি চাঁদের থেকে বেশি।ফলে পৃথিবীতে  চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাব ও জোয়ার ও টুইস্টিং ফোর্সের কারণে  পৃথিবীর ঘূর্ণন গতি কমছে।

বিস্তারিত ভিডিওতে



০১/১২/২০২৩

বিশ্বের প্রশস্ততম জলপ্রপাত কোনটি?

১২/০১/২০২৩

প্রশস্ততম জলপ্রপাতের নাম কী

 বিশ্বের প্রশস্ততম জলপ্রপাত হচ্ছে নায়াগ্রা জলপ্রপাত।নায়াগা জলপ্রপাতটি অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র কানাডাতে । এটি মূলত তিনটি ঝর্ণার সমষ্টি যা কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অবস্থিত। 

গোবি কি

১২/০১/২০২৩

 গোবি মরুভূমি কোথায়? 

গোবি হলো এশিয়া মহাদেশে অবস্থিত একটি মরুভূমির নাম। গোবি মরুভূমি হল এশিয়া মহাদেশের সর্ববৃহৎ মরুভূমি। চীন ও মঙ্গোলিয়ায় অবস্থিত। এটি ১৩০০০০০ বর্গকিলোমিটার। গোবি মরুভূমি বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তর মরুভূমি। 

ব্রেইল কি

১২/০১/২০২৩

 অন্ধদের জন্য লিখুন রীতি উদ্ভাবন করেন কে? 

ব্রেইল হচ্ছে অন্ধদের পড়া ও লেখার একটি বিশেষ  পদ্ধতি রয়েছে।লুইস ব্রেইল নামে একজন অন্ধ ফরাসি ১৮২৫  খ্রিস্টাব্দে এটি উদ্ভাবন করেন। এতে বিভিন্ন বিন্দু নির্দিষ্ট স্থানে বসানো থাকে যা স্পর্শ করে অন্ধরা নির্দিষ্ট বর্ণ পড়তে ও লিখতে পারে। দৃষ্টিহীন মানুষের জন্য লুইস ব্রেইল এর আবিষ্কার একটি দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। 

২৪/১১/২০২৩

হতাশার সৃষ্টির জন্য মস্তিষ্কের কোন অংশ দায়ী?

১১/২৪/২০২৩

 ব্রেইনের যেখানে হতাশার জন্ম হয়

শরীরের সমস্ত অনুভূতি, সুখ-দুঃখ মস্তিষ্ক অনুভব করে। তেমনি হতাশাও মস্তিষ্কে অনুভূত হয়। হতাশার বহু কারণ আছে।যেমন, অতৃপ্তি, অপ্রাপ্তি, অভাব,অপমান,আশাহত হওয়া  ইত্যাদি। চলুন জেনে নেয়া যাক মস্তিষ্কের কোন কোন অংশে হতাশর (Depression)  উৎপত্তি হয়।

চিকিৎসা বিজ্ঞানের বদৌলতে আমরা জানতে পারি যে 

মস্তিষ্কের অ্যামিগডালা (Amygdala), হিপোকাম্পাস (Hippocampus) ও ডরসোমেডিয়াল থালামাস (Dorsomedial Thalamus) অংশে হতাশ বসত করে।