চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি কম্পিউটার 

ম্যাক এড্রেস কাকে বলে?

 নেটওয়ার্ক কার্ডের ইউনিক ক্রমিক নাম্বার কে ম্যাক এড্রেস বলে। এটি ৪৮ বিটের ইউনি কোড।


স্টার্ট আপ ডিস্ক কাকে  বলে?

কম্পিউটার এর যে ডিস্ক সিস্টেম সফটওয়্যার থাকে তাকে স্টার্ট আপ ডিস্ক  বলে।

১০ কি. মি. বা তার চেয়ে কম এরিয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়  LAN বা Local Area Network.


বাইনারি পদ্ধতিতে তথ্য প্রকাশের মৌলিক একক - বিট।


POP কেন ব্যবহার হয় 

মেইল  ডাউনলোড করা হয়।

SMTP প্রটোকল ব্যবহার করে কোন ইমেইল রিসিভার এর মেইল এড্রেস এ সেন্ড করা হয়।

 IMAP ব্যবহার করে মেইল বক্স শুধু এক্সেস করা যায়।

Twitter ১৫ জুলাই ২০০৬ আবিষ্কার হয়

World wide web ১৯৬৯ সাল আবিষ্কার হয়।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে শব্দকে সুপারস্ক্রিপ্ট করতে ctrl, shift এবং + একত্রে চাপতে হয়।

LAN ক্ষেত্রে Wi-max এর বিস্তৃতি হলো ৩০ মিটার।

মাইক্রোপ্রসেসর আবিষ্কার হয় ১৯৭১ সালে আর  ব্যবহার শুরু হয় ১৯৭২ সালে।

 সর্ববৃহৎ এলাকা জুড়ে তৈরি হয় – WAN (Wide Area Network)

মডেম সাধারণত - ২ প্রকারের থাকে

ডেনমার্কের রাজা হ্যারল্ড ব্লু-টুথের নাম অনুসারে ব্লুটুথ হয়।

সবচেয়ে বেশি এরিয়া নিয়ে কমিউনিকেশন করে Satellite 

বর্তমানে ওয়্যালেস বা তার বিহীন অ্যাক্সেস - ২ ধরনের।

 ১০ থেকে ১০০ মিটার দূরত্ব পযর্ন্ত কাজ করতে পারে - Bluetooth

Wi-Fi যে স্টান্ডার্ড এর উপর ভিক্তি করে কাজ করে- EEE 802.11

 Wi-Fi এর ইনডো ও আউটডোর কভারেজ যথাক্রমে ৩২ মিটার ও ৯৫ মিটার।

মোবাইল যোগাযোগের জন্য GSM-43 গ্লোবাল সিস্টেম

মোবাইল ফোনের তৃতীয় প্রজন্ম  ২০০০ – ২০০৮ সাল পর্যন্ত। সিগন্যাল চারদিকে সমানভাবে ছড়িয়ে পড়ে ৪ র্থ প্রজন্মের মোবাইলে।

 এক পেটাবাইট ১০০০০০০ গিগাবাইট।


বাইনারি পদ্ধতিতে তথ্য প্রকাশের মৌলিক একক - বিট।


POP কেন ব্যবহার হয় 

মেইল  ডাউনলোড করা হয়।

SMTP প্রটোকল ব্যবহার করে কোন ইমেইল রিসিভার এর মেইল এড্রেস এ সেন্ড করা হয়।

 IMAP ব্যবহার করে মেইল বক্স শুধু এক্সেস করা যায়।

Twitter ১৫ জুলাই ২০০৬ আবিষ্কার হয়

World wide web ১৯৬৯ সাল আবিষ্কার হয়।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে শব্দকে সুপারস্ক্রিপ্ট করতে ctrl, shift এবং + একত্রে চাপতে হয়।

LAN ক্ষেত্রে Wi-max এর বিস্তৃতি হলো ৩০ মিটার।

মাইক্রোপ্রসেসর আবিষ্কার হয় ১৯৭১ সালে আর  ব্যবহার শুরু হয় ১৯৭২ সালে।


 LAN এর অপর নাম কী?

উত্তর:  Network Interface Card.


অপটিকাল ফাইবারের কয়টি অংশ? 

তিনটি অংশ হল: ১) ক্ল্যাডিং ২) ফোর ৩) জ্যাকেট।

ব্লুটুথ আবিস্কার করেন- এরিসন কোম্পানি।

জগদীশচন্দ্র বসু অতিক্ষুদ্র তরঙ্গ ব্যবহার করে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে তথ্য প্রেরণে করেন ১৯৮৫ সালে।

বাংলাদেশের প্রায় সকল ডাকঘরে রয়েছে এমটিএস সার্ভিস।

মাইক্রোব্লগিংয়ের ওয়েবসাইট বলা হয় - টুইটারকে।

টুইটার হচ্ছে – সামাজিক যোগাযোগ সাইট।

টুইটারের ফলোয়ারদের ১৪০ অক্ষরের বার্তাকে বলা হয় – টুইট।

লন্ডনের বিজ্ঞান যাদুঘরে চার্লস ব্যাবেজের বর্ণনা অনুসারে একটি ইঞ্জিন তৈরি করা হয়  ১৯৯১ সালে।

প্রোগ্রামিং ধারণার প্রবর্তক- অ্যাডা লাভলেস।

www এর জনক – টিম বার্নার্স লি।

মাইক্রোসফট কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা – উইলিয়াম হেনরি বিল গেটস।

 Synchronous

ফাইবার অপটিক ক্যাবলে আলোক রশ্মি প্রেরণ করে – প্রতিফলনের মাধ্যমে।

GPS এর পূর্ণরূপ -- Global Positioning System

বাংলা সার্চ ইঞ্জিন হলো- পিপীলিকা।

E-Mail এর পূর্ণরূপ Electronic Mail

ই-মেইলে পাঠানো যায় লেখা, ছবি, ফাইল ও ডকুমেন্ট।

বিশ্বব্যপী জনপ্রিয় ই-মেইলের সাইটগুলো হলো—ইয়াহু মেইল সার্ভিস, জি-মেইল সার্ভিস।

তারবিহীন ইন্টানেট সংযোগ সম্ভব- ওয়াইফাই ও ওয়াইম্যাক্স ব্যবহার করে।

জিপিএসকে সংকেত পাঠায়—কৃত্রিম উপগ্রহ।

Wi-Fi এর পূর্ণরূপ - Wireless Fidelity -

লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (LAN) এর আওতায় পরে-- Wi-Fi

ই-মেইল ঠিকানায় @ এর আগে থাকে ব্যবহারকারীর নাম।

ই-মেইল ঠিকানায় @ এর পরে থাকে – হোস্ট নেম।

ই-মেইল এড্রেসে ডট ব্যবহার করা যায়—১ টি।

ই-মেইল এ্যাকাউন্ট খুলতে প্রথমে Create New Account এ যেতে হয়।

ই-মেইল আইডিতে অ্যাড্রেসের দৈর্ঘ্য সীমাবদ্ধতা—৬ থেকে ৩২ বর্ণের।

ই-মেইল আইডিতে পাসওয়ার্ডের দৈর্ঘ্য সীমাবদ্ধতা—৬ থেকে ৩২ বর্ণের।

মাইক্রোপ্রসেসর আবিষ্কৃত হয় – ১৯৭১ সালে।

অ্যাপল কম্পিউটার নামে একটি প্রতিষ্ঠান চালু হয় – ১৯৭৬ সালে।

ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা – মার্ক জুকারবার্গ।

প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করেন – ইনটেল -

প্রথম ই–মেইল সিস্টেম চালু করেন -- রেমন্ড স্যামুয়েল টমলিনসন।

www এর পূর্ণরূপ World Wide Web


অ্যাপল কম্পিউটারের প্রতিষ্ঠাতা -- স্টিভ জবস এবং তার দুই বন্ধু স্টিভ জজনিয়াক ও রোনাল্ড ওয়েন।

১ বাইট সমান- ৮ বিট।

Wi-Fi এর পূর্ণরূপ হলো Wireless Fidelity

Bluetooth যে স্টান্ডার্ড এর উপর ভিক্তি করে কাজ করে - IEEE 802.15.1

Modem এর পূর্ণরূপ হলো – Modulator and Demodulator

ক্লাউড কম্পিউটিং এর অপরিহার্য বিষয় হলো – ইন্টারনেট সংযোগ।

প্রতি সেকেন্ডে যতগুলো সিগনাল ওয়েভ তৈরি হয় তাকে বলে – ব্যান্ডউইডথ।

ব্যান্ডউইডথ এর একক হলো - হার্টজ (Hz)

ক্লাউড কম্পিউটিং এর একটি বড় সমস্যা হলো হ্যাকিং।

সিগন্যাল রূপান্তরের প্রক্রিয়াকে বলে – মডুলেশন।

টপোলজি হলো – নেটওয়ার্কের সংগঠন।

kbps এর পূর্ণরূপ kilobits per second

এমবিপিএস প্রতি সেকেন্ডে 43 মেগাবিট

ডেটা ট্রান্সমিশন পদ্ধতির উদাহরণ হলো—

Previous Post Next Post