ইসলামের আলোকে জীবন ও জীবজগৎ 

পৃথিবীর বহু মনীষী স্বীকার করেন যে ইসলাম একটি বিজ্ঞানসম্মত ধর্ম।ইসলামের বিরুদ্ধে যেমন বহু বই লেখা হয়ছে তেমন পক্ষেও বহু গবেষণাধর্মী বই লেখা হয়েছে। বিবর্তনবাদে একদল দার্শনিক বিজ্ঞানী ডারউইনকে প্রভু জ্ঞান করেন। কিন্তু ডারউইনের থিওরি নিছক একটি কল্পনা। এই কল্পনার সাথে বস্তুবাদ জড়িত বিধায় একে বিজ্ঞান হিসেবে মনে করেন  অনেকে।মূলত এটা একট তত্ত্ব মাত্র। লেখক মো: আবদুল ওহাব তার লেখা বই ইসলাম ও বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে জীবজগতের সৃষ্টি রহস্য গ্রন্থে বিজ্ঞান ও ধর্মের আলোকে প্রাণের উৎপত্তি কিভাবে হলো তা তুলে ধরেছেন। বইটি ডাউনলোড করে পড়তে পারেন।

ডাউনলোড পিডিএফ ফাইল

ইসলাম ও বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে জীবজগতের সৃষ্টি রহস্য 

লেখক: মো: আবদুল ওহাব

ডাউনলোড  

লেখকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

মোঃ আব্দুল ওয়াহাব পাবনা জেলার বেড়া থানার জোড়দহ গ্রামে ৩১ মার্চ ১৯২৯ইং তারিখে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মরহুম জুড়ান উদ্দীন প্রামাণিক। মাতা মরহুমা রিজিয়া বেগম। তিনি ১৯৪৬ সালে বেড়া বি.বি. ইংলিশ হাই স্কুল বর্তমান বি.বি. পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় বিভাগে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। ১৯৪৮ সালে ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজ বর্তমান ঢাকা কলেজ থেকে ২৮তম স্থান অধিকার করে প্রথম বিভাগ পেয়ে আই.এস.সি. পাস করেন। অতঃপর একই সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। দুই বৎসর অধ্যয়ন করার পর M.B.B.S ১ম বর্ষ পরীক্ষার পূর্বে তাঁর পিতা মারা যান। পিতৃবিয়োগজনিত কারণে অর্থনৈতিক অনটনে পড়াশুনা ছেড়ে দিয়ে প্রায় দুই বৎসর অর্ডন্যাল-ডিপোতে চাকরি করেন। কিন্তু উচ্চশিক্ষা লাভের প্রেরণায় তিনি চাকরি ছেড়ে দিয়ে পুনরায় ১৯৫২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯৫৪ সালে দ্বিতীয় শ্রেণীতে বি.এস.এস. পাস করেন এবং ১৯৫৪ সালে ঢাকায় A.G.E.B (Accountant General of East Bengal)-এ যোগদান করেন। কিন্তু ১৯৫৫-৫৬ সালে একটানা দশ মাস পক্ষাঘাত রোগে ভোগার পর চাকরি ছেড়ে দিয়ে গ্রামের বাড়িতে চলে যান। অতঃপর বিভিন্ন স্কুলে (নাকালিয়া হাই স্কুল, বেড়া জুনিয়র হাই স্কুল, বেড়া বি.বি. হাই স্কুল) শিক্ষকতা করেন। শিক্ষকতাকালীন সময়ে ইংরেজিতে মাস্টার্স পরীক্ষা দেয়ার ইচ্ছায় তিনি ১৯৬৮ সালে অনিয়মিত পরীক্ষার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় হতে দ্বিতীয় শ্রেণীতে বি.এ (প্রাইভেট) পাস করেন।


পরবর্তীতে মাস্টার্স পরীক্ষা আর দেয়া হয়নি। ১৯৯১ সালে তিনি চাকরি হতে অবসর গ্রহণ করেন। বর্তমানে অবসর যাপন ও লেখালেখি করে সময় কাটাচ্ছেন।

Previous Post Next Post