ইস্পাত (Steel)

ঢালাই লোহা সব কাজের উপযোগী নয়। আবার পেটা লোহা ভঙ্গুর না হলেও খুব শক্ত লোহা নয়। পেটা লোহা ও ঢালাই লোহার মাঝামাঝি লোহা হলো ইস্পাত এবং এটা সর্বাপেক্ষা কার্যোপযোগী ও মজবুত। সাধারণত ঢালাই লোহার অপবস্তু দূর করে ইস্পাত তৈরি করা হয়। যে লোহাতে কার্বনের পরিমাণ

শতকরা ০.১৫ হতে ১.৫ ভাগের মধ্যে থাকে তাকে ইস্পাত বলে। এতে কার্বাইড (Fe3C) রূপে কার্বন উপস্থিত থাকে। অন্যান্য উপাদানের মধ্যে কমবেশি সিলিকন, সালফার, ফসফরাস ও ম্যাঙ্গানিজ থাকে।

  ইস্পাত তৈরির পদ্ধতি 

১. সিমেন্টশন পদ্ধতি

২. ওপেন হার্থ পদ্ধতি।

৩. ক্রুসিবল পদ্ধতি 

৪.বেসিমার পদ্ধতি

৫. ডুপ্লেক্স পদ্ধতি

৬. এলডি পদ্ধতি

৭. বৈদ্যুতিক পদ্ধতি


ইস্পাতের শ্রেণি বিভাগ (Classification of steel)


ইস্পাত প্রধানত দুই প্রকার

(ক) প্লেইন কার্বন ইস্পাত (Plain carbon steel)

(খ) সংকর ইস্পাত (Alloy steel)

Previous Post Next Post