কোন প্রাণী থেকে ডিপথেরিয়া হয়?

বিড়াল,ঘোড়া ও শূকর  ডিপথেরিয়া রোগের বাহক। 

এটা একটি সংক্রামক রোগ যা করিনেব্যাকটেরিয়াম ডিপথেরিয়া দ্বারা সৃষ্টি হয়। গলার ভেতরে টনসিলের উপর মৃত কোষের টক্সিন তৈরি করে।আক্রান্ত হওয়ার দু থেকে ছয় দিনের মধ্যে উপসর্গ দেখা দেয়।ঢোক গিলতে অসুবিধা হয়।শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।

খাঁটি সোনা,ডিপথেরিয়া,খেজুর রস, ওজোনস্তর ও টুথপেষ্ট এর উপাদান সম্পর্কে পড়ুন


খেজুর রসে কি থাকার কারণে মিষ্টি লাগে?

খেজুর রসে গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ থাকে  যার কারণে মিষ্টি লাগে।প্রশ্ন হতে পারে ফ্রুক্টোজ কি বা গ্লুকোজ কি কিংবা গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ এর রাসায়নিক সংকেত কি?

মূলত ফ্রুক্টোজ হলো ৬ কার্বন বিশিষ্ট মনোস্যাকারাইড।এটি গ্লুকোজ এর মতই।এর আনবিক সংকেত C6 H12 O6 য রিডিওসিং স্যুগার হিসাবে গন্য করা হয়।গ্লুকোজ এর আনবিক সংকেতও C6 H12 O6 বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি ফল-ফুল ও মধুতে গ্লুকোজ থাকে।


ওজন স্তর ক্ষয়ের জন্য কোনটা দায়ী

ওজন স্তর ক্ষয়ের জন্য মূলত CFC গ্যাস দায়ী। মানুষ শিল্পকারখানা  ও এরোসেলে দ্রাবকরুপে, হিমাক যন্ত্রে তরলরুপে অগ্নিনির্বাপক যন্তরে ও চেতনানাশকরুপে CFC গ্যাসের ব্যবহার হয়।CFC গ্যাসের এই বহুল ব্যবহারের কারণে ওজোনস্তর ক্ষয় হচ্ছে। এবার জানা যাক ওজোনস্তর কি বা ওজোনস্তর ক্ষয় হলে  মানুষের কি ক্ষতি হবে।

ওজোনস্তর (Ozone layer)হলো পৃথিবীর চারিদিকে বেষ্টিত একটি স্তর যেখানে ওজোন গ্যাস বেশি  থাকে।এটি পৃথিবী থেকে প্রায় ২০-৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ওজোনস্তর ক্ষয় হলে কি মানুষের ক্ষতি হয়? উত্তর হলো অবশ্যই। সূর্য থেকে আগত ক্ষতিকারক অতিবেগুনী রশ্মি থেকে আমাদের রক্ষা করে।


স্বর্ণের খাদ কিভাবে বের করা হয়?

নাইট্রিক এসিড দিয়ে সোনার খাদ বের করা হয়।যদি সোনার খাদ তাকে তবে এসিডের সাথে তা বিক্রিয়া করবে।আর যদি খাটি সোনা হয় তবে কোন রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটবে না।এবার আসুন জেনে নেয়া যাক, আসল সোনা চিনব কিভাবে?বা নকল সোনা চেনার উপায় তুলে ধরব।আসল কিংবা নকল সোনা চেনার জন্য মেশিন ব্যবহার করা হয় তবে এনালগ পদ্ধতিতেও আসল সোনা চেনা যায়। নিম্নে আসল সোনা চেনার উপায় দেয়া হলো

ক. নাইট্রিক এসিড মেশিয়ে যদি বিক্রিয়া করে তবে সোনা আসল নয়।

খ. চুম্বক দিয়ে আসল সোনা চেনা যায়। যদি স্বর্ণে লোহা মেশানো থাকে তবে চুম্বক দিয়ে আকৃষ্ট হবে।

গ. একটি চিনামাটির প্লেটে আঁচড় দিন যদি কালো দাগ পড়ে তাহলে আসল সোনা নয়। আর যদি হালকা সোনালী হয় তবে সোনা আসল।

ঘ. হালকা কামড় দিন যদি দাগ পড়ে বা নরম হয় তবে তা আসল স্বর্ণ।

ঙ. এক গ্লাস পানিতে ডুবিয়ে রাখুন যদি ভেসে থাকে তবে সোনা নকল।

আসল সোনা মূলত ২৪ কেরেট এর হয়ে থাকে।২৪ ক্যারেট দিয়ে গয়না তৈরি করা যায় না কারণ ২৪ ক্যারেট সোনা নরম থাকে।২২ ক্যারেট দিয়ে গয়না তৈরি করা হয়।



টুথপেষ্ট এর উপাদান কি কি?

দাঁত পরিষ্কারক হিসাবে টুথপেষ্ট এর ব্যবহার হয়ে থাকে।কখনো কি ভেবেছেন টুথপেষ্ট বা দাঁত মাজার মাজন কি  দিয়ে তৈরি করা হয়?

আসুন জেনে নিই। টুথপেষ্ট গ্লিসারিন, ট্রাই এবং  ডাই ক্যালসিয়াম ফসফেট, চাক পাউডার, তরল প্যারাফিন, সোডিয়াম লরেল সালফেট, পিপারমেন্ট অয়েল, সোডিয়াম স্যাকারিন, সোডিয়াম  বেনজিনেট,মেনথল, পাতিত পানি,গাম ট্রাগাকান্থ মিউসিলেজ।




আরো কিছু সাধারণ জ্ঞান 


১৩. হাজর দ্বীপের দেশ ইন্দোনেশিয়া 

১৪. ইউরোপের ককপিট বলা বেলজিয়ামকে।

১৫. চির শান্তির শহর বলা হয় রোমকে।

১৬. পবিত্র ভূমি জেরুজালেমে। 

১৭. মসজিদের শহর ঢাকা

১৮. নিষিদ্ধ শহর লাসা( তিব্বত)।

১৯ নীল নদের দেশ মিশর।

২০ প্রাচীরের দেশ চীন।


নবীনতর পূর্বতন