কিভাবে মোমের বাতি তৈরি করা হয় 

অতীতকাল থেকে মানুষ মোমের ব্যবহার করে আসছে।প্রাচীনকালে লোকে পশু ও সামুদ্রিক মাছের চর্বি দিয়ে আগুনের প্রয়োজন মিটিয়েছে।মোমের ব্যবহার শুরু সম্ভবত মৌমাছির মোম  (Bee wax)  দিয়ে।এটা জ্বালানি হিসাবে খারাপ না। তবে খনিজ মোম বানিজ্যিক মোমবাতি তৈরিতে ব্যাপক হারে ব্যবহার।খনিজ মোম পেট্রোলিয়াম এর বাই প্রডাক্ট হিসাবে পাওয়া যায়।এছাড়া এক জেল যা মিনারেল ওয়েল ও পলিমারের মিশ্রণ থেকে পাওয়া যায়। পাম ও সোয়াবিন থেকে মোম পাওয়া যায়।



মোমবাতি তৈরির পদ্ধতি 

মোম থেকে মোমবাতি তৈরির পদ্ধতি খুবই সহজ।কাঁচামাল তাপ দিয়ে গলিয়ে তরলে পরিণত করে মোল্ড বা ছাঁচে ফেলে কটন সুতা মাঝ বরাবর দিয়ে রেখে দিতে হয়। খুব কম সময়ে তা জমে গিয়ে মোমবাতিতে রুপান্তর হয়। এছাড়া একধরনের ওয়েল ব্যবহার হয়।কালার করার জন্য রঙ।

Previous Post Next Post