ভিটামিন ও তার বৈশিষ্ট্য
ভিটামিন কত প্রকার ও কি কি
ভিটামিন
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ভিটামিনের অভাবে মানব শরীরে নানা রোগ বাসা বাঁধে ও নানা উপসর্গ দেখা দেয়। ভিটামিনের
আবিষ্কারক ক্যাসমির ফ্রাঙ্ক।
ভিটামিন
দুই প্রকার
১.
তেলে দ্রবণীয় ভিটামিন।
২.
পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন।
তেলে
দ্রবণীয় ভিটামিন
ভিটামিন-এ, ভিটামিন-ডি, ভিটামিন-ই, ভিটামিন-কে।
পানিতে
দ্রবণীয় ভিটামিন
ভিটামিন
বি কমপ্লেক্স
(B1,B2,B3,B5,B6,B7,B9) ও
ভিটামিন সি।
ভিটামিন
এ
ভিটামিন
এ সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় গাজর, মলা মাছ, ঢেলা মাছ ও মাছের মাথায়। ভিটামিন
এ এর অভাবে রাতকানা রোগ হয়।
ভিটামিন
এ এর বৈশিষ্ট্য
ভিটামিন-এ তেলে দ্রবণীয়।
ভিটামিন
বি
চা
পাতায় ভিটামিন বি কমপ্লেক্স থাকে। ভিটামিন
বি-২ এর অভাবে মুখে ও জিহ্বাতে ঘা হয়। ভিটামিন
বি-৯ অভাবে ভ্রুণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যাহত হয়, লোহিত ও শ্বেত রক্তকণিকা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ভিটামিন -১২। থায়ামিন
বা ভিটামিন বি-১ এর বেশি ঘাটতি হলে বেরিবেরি রোগ হয়। ভিটামিন বি- ১২ এর অভাবে রক্তশূণ্যতা দেখা দেয়।
ভিটামিন সি
সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি আছে আমলকিতে, এ্যাসকরবিক ক্যাসিডের অপর নাম ভিটামিন সি, এসকরবিক এসিডের যৌগিক ভিটামিন সি, ভিটামিন সি এর অভাবে সহজে সর্দি কাশি হয়। মাড়ি দিয়ে রক্ত ও পুঁজ পড়ে।দাঁত ও হাড়ের পুষ্টি সাধনের জন্য ভিটামিন সি প্রয়োজন।তাপে ভিটামিন সি নষ্ট হয়।
ভিটামিন ডি
আমরা সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন ডি পায়। হাড় ও দাঁত তৈরির জন্য ভিটামিন ডি প্রয়োজন। আল্ট্রাভায়োলেট আলোক রশ্মি ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি এর অভাবে রিকেটস রোগ হয় স্নেহ জাতীয় পদার্থ পরী শোষণে ভিটামিনটি অপরিহার্য। তৈলাক্ত মাছের ভিটামিন ডি পাওয়া যায়
ভিটামিন ই এর কাজ প্রজননে সহায়তা করা ভিটামিন। ই এর সবচেয়ে ভালো উৎস হচ্ছে ভোজ্য তেল। আর ভিটামিন কে রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। ভিটামিন কে ক্ষতস্থান হতে রক্ত পড়া বন্ধ করে। শস্যদানাই ভিটামিন ই পাওয়া যায়
Leave a Comment