দূর্যোগের  কবলে দেশে দেশে মৃত্যুর সংখ্যা 


১৮৭৭ সালে চীনে বন্যায় ৯ লাখ মারা যায়। ১৯১১ সালে চীনে ইয়াংসিকিয়াং নদীর বন্যায় ১ লাখ লোক মারা যায়। ১৯০৬ সালে হংকং টাইফুনে ১০ হাজার লোক মারা যায়। ১৯৩৯ সালে চীনে বন্যায় দুই লাখ লোক মারা যায়। 


১৮৮৯ সালে পানামে জলোচ্ছ্বাসে ২ লাখ ২০ হাজার লোক মারা যায়। ১৯০০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে হ্যারিকেনে আট হাজার লোক মারা যায়। ২০০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে হ্যারিকেন ক্যাটরিনা তে ১০ হাজার লোক মারা যায়। 


১৯৪৭ সালে জাপানের জলোচ্ছ্বাসে ১৯০০ জন লোক মারা যায়। ১৯৫৪ সালে ইরানের জলোচ্ছ্বাসে ২০০০ লোক মারা যায়  ১৯৬০ সালে পাকিস্তানে সাইক্লোনের ৬০০০ লোক মারা যায়। ১৯৬৫ সালে পাকিস্তানে সাইক্লোনে ১০ হাজার লোক মারা যায়। 

২০০৮ সালের মায়ানমারে নার্গিসে ১ লাখ ৩৮ হাজার লোক মারা যায়। ২০১৫ সালে ভূমিকম্পে নেপালে প্রায় নয় হাজার লোক মারা যায় ২০১৩ সালে ফিলিপাইনে হায়ানে ১০০০০ লোক মারা যায়। 

১৯৪৪ সালে বাংলাদেশে হ্যারিকেন ঝড়ে ১১ হাজার লোক মারা যায়। ১৯৬০ সালে জলোচ্ছ্বাসে ৪০০০ লোক মারা যায়। ১৯৬৩ সালে ২২ হাজার ১৯৬৫ সালে ৪৭ এবং ১৯৭০ সালে প্রায় তিন লাখ লোক বাংলাদেশের সাইক্লোন ঝড়ে মারা যায়। ১৯৮৭ এবং ৮৮ সালের বন্যায় যথাক্রমে প্রায় ৩- ৫ কোটি লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।


১৯৪২ সালে ভারতে সাইক্লোনের চল্লিশ হাজার লোক মারা যায়। ১৯৯৯ সালে ভারতের সাইক্লোনের প্রায় ১০ লোক মারা যায়। ১৯৭৭ সালে ভারতের সাইক্লোনের ২০ হাজার লোক মারা যায়। 


বিশ্বের কয়েকটি ভয়াবহ দুর্যোগ


Previous Post Next Post