'গাড়ির নাম্বার প্লেট' এর অর্থ 

আপনি কি জানেন গাড়ির প্রকৃতি ও শ্রেণীবিভাগ অনুসারে গাড়ির নাম্বার তৈরি করা হয়।স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৩ সাল থেকে গাড়ির নাম্বার তৈরি তথা গাড়ি রেজিষ্ট্রেশন করার নিয়ম চালু হয়। তো আজ আমরা জানবো কীভাবে গাড়ির নাম্বারিং করা হয়।গারির নেম প্লেএ দেখে গাড়ি চেনার উপায়। গাড়ি রেজিষ্ট্রেশন এর কাজ করে বাংলাদেশ রোডস অ্যান্ড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি তথা BRTA তো বিআরটিএ মোট ১৯টি ক্যাটাগড়িতে গাড়ির নাম্বারিং করে থাকে। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টি সহজ হবে। যেমন

ঢাকা মেট্রো ট-২২-৪০৬২৩৪৫

এখানে ঢাকা মেট্রো বলতে গাড়িটি ঢাকা মেট্রোপলিটনের আওতাধীন। এখানে বিভিন্ন জেলার নামও থাকতে পারে।অর্থাৎ যে গাড়ি বিআরটিএর যে এলাকার আওতাধীন গাড়ির নেম প্লেটে সে জায়গার নাম থাকবে।১৯ ক্যাটগরির একটি হলো "ট" ক্যাটাগরি। ট দিয়ে ট্রাক বোঝায়।২২ হলো রেজিস্ট্রেশন নাম্বার আর ৪০৬২৩৪৫ হলো সিরিয়াল নাম্বার।

বিআরটিএ অনুমোদিত ১৯ ক্যাটাগরির গাড়ি সাংকেতিক নাম। 

য - প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গাড়িগুলো য ক্যাটাগরির।

ক -  ৮০০ সিসি প্রাইভেট কার বোঝায়।

খ- ১০০০-১৩০০ সিসি প্রাইভেট কার বোঝায়।

গ দ্বারা ১৫০০-১৮০০ সিসি প্রাইভেট কার।

ঘ-জীপ গাড়ি নির্দেশ করে।

চ-মাইক্রোবাস

ছ- ভাড়ায় চালিত মাইক্রোবাস/লেগুনা ছ ক্যাটাগরির।

জ- মিনি বাস

ঝ- কোস্টার বাস

ট- বড় ট্রাক

ঠ- ডাবল কেবিন পিকআপ

ড- মাঝারি ট্রাক

ম- ছোট পিকআপ

প- ট্যাক্সি/ক্যাব (২০০০ সিসি প্রাইভেট কার)

ম- ডেলিভারি পিকআপ

দ- সিএনজি প্রাইভেটকার

থ- ভাড়ায় চালিত সিএনজি

হ- ৮০-১২০ সিসি বাইক

ল- ১৩৫-২০০ সিসি বাইক

ই- ভটভটি/ট্রাক

Previous Post Next Post